Friday 3 July 2015

i-gen প্রতিযোগিতা মেহেরপুর

মেহেরপুর জেলায় গতকাল বৃষ্টিমুখর দিনে আই জেন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। অবশেষে তীব্র লড়াইয়ের পর জেলার শীর্ষ স্কুল সন্ধানী স্কুল এন্ড কলেজ কে নির্বাচিত করা হয়। এবং সেরা ৫ জনকে জেলার প্রতিনিধি হিসেবে সিলেক্ট করা হলো

Wednesday 1 July 2015

মোবাইলের বিভিন্ন সেন্সরের কাজ

প্রযুক্তি বাজারে নিত্য নতুন নানা
প্রযুক্তি পন্যের সমাহার। সেই সাথে
রয়েছে নানাবিধ পন্যের প্রচুর
চাহিদাও। তবে নিঃসন্দেহে বলা
যায় স্মার্ট ফোন রয়েছে চাহিদার
শীর্ষে। ভোক্তার অব্যাহত চাহিদার
কথা চিন্তা করে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান
গুলও চেষ্টা করে যাচ্ছে তাদের পন্যে
নতুন নতুন প্রযুক্তির সমাবেশ ঘটাতে। আর
তারই প্রেক্ষিতে বর্তমানে স্মার্ট
ফোন গুলয় ব্যাবহার করা হচ্ছে বিভিন্ন
সেন্সর, যাদের কাজও বিভিন্ন। আজকে
আপনাদের কে জানাতে চেষ্টা করব
স্মার্ট ফোনের ব্যাবহৃত সেন্সর গুলোর
নাম এবং তাদের কাজ সম্বন্ধে।
তাহলে চলুন শুরু করি।
১) এক্সিলারমিটারঃ
এক্সিলারমিটার একটি হার্ডওয়্যার
বেইজড সেন্সর। মূলত এটি মাইক্রো
মেকানিকাল ডিভাইস, যেটি কোন
বস্তুর অবস্থান, গতি প্রকৃতি, কম্পন, ত্বরণ
ইত্যাদি পরিমাপ করতে ব্যাবহার করা
হয়। বিভিন্ন ধরনের এক্সিলারমিটার
রয়েছে, যেমন এক অক্ষ, দ্বি অক্ষ বা ত্রি
অক্ষ বিশিষ্ট এক্সিলারমিটার।
তারমদ্ধে ত্রি অক্ষ বিশিষ্ট
এক্সিলারমিটার সবচেয়ে
শক্তিশালী। এটি খুব সহজেই ফোনের
অরিয়েন্টেশন বুঝতে পারে। অর্থাৎ
আপনার ফোনে এক্সিলারমিটার
সেন্সর অন করে যদি আপনি আপনার ফোন
কে কাত করে ‘ল্যান্ডস্কেপ’ অথবা
‘পোরট্রেইট’ করে ধরেন, তাহলে সেটি
অনুযায়ী আপনার স্ক্রিনটি পরিবর্তিত
হবে। অনেক সময় আমাদের ফোনের
অরিয়েন্টেশন পরিবর্তন করার দরকার
পরে। যেমন- ওয়েব ব্রাউজিং, ভিডিও
দেখা, গেইম খেলা, বই পড়া বা টেক্সট
পাঠানো। এসব ক্ষেত্রে ‘পোরট্রেইট’ মুড
এর চেয়ে ‘ল্যান্ডস্কেপ’ মুড ব্যাবহার
করা বেশী আরামদায়ক।
এক্সিলারমিটারের কল্যাণেই আমরা
সহজে মুড সুইচ করতে পারি।
এক্সিলারমিটারের আরও কিছু জনপ্রিয়
ব্যাবহার রয়েছে। যেমন মিউজিক
প্লেয়ার কন্ট্রোল করা (সেক টু চেঞ্জ),
গেইমিং এর সময় কি প্রেস না করে শুধু
টিল্ট করে কন্ট্রোল করা, কিংবা বাটন
প্রেস না করে শুধু ফ্লিপ করে রিঙ্গার
অফ করা (ফ্লিপ টু মিউট) ইত্যাদি।
মোদ্দা কথা, এক্সিলারমিটার
আমাদের ফোনের অরিয়েন্টেশন কে
বুঝতে পারে এবং সেটি পরিবর্তনের
সাথে সাথে নতুন অরিয়েন্টেশনের
সাথে ফোন কে খাপ খাইয়ে নিতে
সাহায্য করে।
২) এম্বিয়েন্ট লাইট সেন্সরঃ এটিও
একটি হার্ডওয়্যার বেইজড সেন্সর। স্মার্ট
ফোনে বা ট্যাবলেট পিসি তে
সেন্সরটি ব্যাবহার করা হয় এর ডিসপ্লে
ব্রাইটনেস অ্যাডজাস্ট করার জন্য। এই
সেন্সরটি তৈরি করতে ব্যাবহার করা
হয় বিভিন্ন ফটো সেল, যেগুলো আলোক
কনার প্রতি সংবেদনশীল। আপনি যে
পরিবেশে আছেন, সেন্সরটি সে
পরিবেশের আলোর উপস্থিতি ধরতে
পারে। যেমন, আপনি যখন কোন অন্ধকার
রুম বা বদ্ধ অন্ধকার পরিবেশে যাবেন
তখন সেন্সরটি আপনার ডিসপ্লে
ব্রাইটনেস বাড়িয়ে দিবে, যাতে
করে আপনি অনায়াসে ডিসপ্লে
দেখতে পান। আবার, যখন আপনি কোন
উজ্জ্বল আলোকময় পরিবেশে যাবেন,
যেমন দিনের বেলায় বা সূর্যের
আলোতে এটি আপনার ডিভাইসের
ডিসপ্লে ব্রাইটনেস কমিয়ে দিবে,
কেননা সূর্যের আলোতে বা দিনের
বেলায় আপনি এমনিতেই ডিসপ্লে
ভাল দেখতে পাবেন। এতে করে
আপনার ডিভাইসের ব্যাটারিও সাশ্রয়
হবে। যেসব স্মার্ট ফোনে অটো
ব্রাইটনেস অপশন আছে, সেগুলো
সবগুলোই এম্বিয়েন্ট লাইট সেন্সরের
মাধ্যমে কাজ করে।
৩) প্রক্সিমিটি সেন্সরঃ প্রক্সিমিটি
সেন্সর স্মার্ট ফোনের জন্য অত্যন্ত
প্রয়োজনীয় একটি সেন্সর। এটিও একটি
হার্ডওয়্যার বেইজেড সেন্সর। এটি
আপনার স্মার্ট ফোনের তুলনায় কোন বস্তু
কত দূরে বা কাছে রয়েছে সেটি
ডিটেক্ট করতে সক্ষম। স্মার্ট ফোন
থেকে আপনার শরীর কতদূরে রয়েছে
এটি সেন্স করেই প্রক্সিমিটি সেন্সর
বুঝতে পারে আপনি যখন আপনার ফোন
কানের কাছে নিয়ে জান, এবং তখন
স্বয়ংক্রিয় ভাবেই ফোনের ডিসপ্লে
লাইট অফ হয়ে যায়, যাতে করে আপনার
ব্যাটারি খরচ কম হয়। শুধু তাই নয়, এ সেন্সর
অ্যাক্টিভ হবার ফলেই আপনি যখন
ফোনে কথা বলেন তখন যদি আপনার
ফোনের স্ক্রিনে অসাবধানতাবশত টাচ
লেগে যায় তাহলে কোন কাজ করবে
না। অর্থাৎ, আপনি যতক্ষণ কথা বলবেন
ততক্ষণ এটি আপনার ফোনকে
অপ্রয়োজনীয় কাজ করা থেকে রক্ষা
করবে। আপনি কানের কাছ থেকে
ফোনটি সরিয়ে নিলেই পুনরায়
ডিসপ্লে লাইট ফিরে আসবে।
৪) কম্পাস/ ম্যাগনেটোমিটার/
ম্যাগনেটিক সেন্সরঃ সহজভাবে
বলতে গেলে কম্পাস বা ম্যাগনেটিক
সেন্সর পৃথিবীর মেরুর সাথে সম্পর্কিত।
সেন্সরটিতে একধরনের চুম্বক বা
ম্যাগনেট ব্যাবহার করা হয় যা পৃথিবীর
ম্যাগনেটিক ফিল্ড বা চুম্বক ক্ষেত্রের
সাথে ক্রিয়া করে এবং পৃথিবীর সেই
দিক কে নির্দেশ করে। মূলত
ন্যাভিগেশন এর ক্ষেত্রে ব্যাবহার
করা হলেও আজকাল স্মার্ট ফোনে বেশ
ভাল ভাবেই ম্যাগনেটিক সেন্সর
ব্যাবহার করা হচ্ছে। তবে, স্বল্প দামি
স্মার্ট ফোন গুলোতে এই সেন্সরটির
ব্যাবহার খুব বেশী লক্ষ করা যায় না।
যেসব ফোনে ন্যাভিগেশন ফিচারটি
রয়েছে, কেবল সেসব ফোনেই এই
সেন্সরটির উপস্থিতি লক্ষ করা যায়।
মোট কথা, পৃথিবীর বিভিন্ন মেরুর
সাথে তুলনা করে আপনার অবস্থান
কোথায়, এটি দেখানই ম্যাগনেটিক
সেন্সর এর কাজ।
৫) গাইরোস্কোপঃ কৌণিক ত্বরণের
উপর ভিত্তি করে কোন কিছুর অবস্থান
নির্ণয় বা পরিমাপ করার জন্য যে যন্ত্র
ব্যাবহার করা হয় তাই গাইরোস্কোপ।
অর্থাৎ, স্মার্ট ফোনে ব্যাবহৃত
গাইরোস্কোপ, প্রতিটি অক্ষের ঘূর্ণন
গতি পরিমাপ করে থাকে। অন্যভাবে
বললে কোন বস্তু কি হারে, কত দ্রুত
কোনাকুনি ভাবে ঘুরবে সেটি নির্ণয়
করা গাইরোস্কোপ কাজ। শুধু তাই নয়,
এক্সিলারমিটার এবং গাইরোস্কোপ
একত্রে ব্যাবহারের ফলে একটি স্মার্ট
ফোনে মোট ৬ টি অক্ষে মোশন সেন্স
করতে পারে যা শুধুমাত্র
এক্সিলারমিটারের তুলনায় অনেক
বেশি অ্যাকুরেট রেসাল্ট দিতে সক্ষম।
তবে ব্যায়বহুল হবার কারনে সব স্মার্ট
ফোনে গাইরোস্কোপ দেয়া থাকে
না। আমার জানা মতে অ্যাপলের আই
ফোন ৪ ডিভাইসটি তেই সর্বপ্রথম বিল্ট
ইন গাইরোস্কোপ দেয়া হয়।
এছাড়াও আরও অনেক সেন্সর রয়েছে
যেমন, থার্মাল সেন্সর, ব্যাক
ইলুমিনেটেড সেন্সর ইত্যাদি। তবে
বেশি প্রচলিত না হবার কারনে
এখানে বিস্তারিত আলোচনা করা হল
না। পরবর্তীতে এসব নিয়ে আবার
আলোচনা করব।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ অনেকে প্রশ্ন করতে
পারেন ‘মোশন সেন্সর’ কোথায় গেল?
আসলে মোশন সেন্সর কোন একক সেন্সর
নয়। এক্সিলারমিটার, প্রক্সিমিটি,
গাইরোস্কোপ এগুলো সবই মোশন সেন্সর।
আর একটি কথা, স্মার্ট ফোনের সেন্সর
গুলো সম্পর্কে আমার নিজেরও খুব স্বল্প
আইডিয়া ছিল। গুগল এ সার্চ করে সেরকম
সহজ বোধগম্য বিস্তারিত আর্টিকেল
পাই নি কেবল দুটি আর্টিকেল ছাড়া।
লেখাটি তৈরিতে আমি আর্টিকেল
দুটির সাহায্য নিয়েছি।
লাইট সেন্সর এর কাজ নিয়ে অনেক
মতামত, সাজেশন দেখতে পাচ্ছি ।
আমার আগের ডিভাইস টিতে দেখে
আমার কাছে মনে হয়েছিল অল্প
আলোতে লাইট বাড়ে আর বেশি
আলোতে কমে। এছাড়াও আমি যে দুটি
আর্টিকেল দেখে ডকটা তৈরি করেছি
সেখানে একটি আর্টিকেলে আমার
মতই মতামত দিয়েছে। অন্যটিতে উল্টো
কথা বলা আছে। কাজেই ডকটি এডিট
করছি না। এতটুকু জানলেই হবে যে লাইট
সেন্সর বাহ্যিক পরিবেশের লাইটের
সাথে সামঞ্জস্য রেখে অপ্টিমাম
ভিশন নিশ্চিত করে, পাশাপাশি
ব্যাটারি সেভ করতেও হেল্প করে।
আসলে সবার মতামতই সঠিক ।

Monday 29 June 2015

বেশি গ্রাফিক্সের গেম খেলার নিয়ম

GL TOOLS ব্যাবহারের নিয়ম:
Gl tools এমন একটি অ্যাপ যা গেমের
গ্রাফিক্স কমিয়ে দিয়ে,গেমের
পারফরমেন্স বাড়ায় । কিন্তু তার জন্য
আপনার ফোনটি অবশ্যই রুট করা হতে হবে।
এই অ্যাপটির কাজ একটু জটিল । চলুন
শেখা যাক :
ধাপ ১- অ্যাপটি নামিয়ে নিন, এখান
থেকে।
ধাপ ২- অ্যাপটি ওপেন করুন।Superuser
থেকে পারমিশন চাইলে Grant করুন।
তারপর নিচের দিকে দেখবেন ৩ টা
বাক্য আছে আর বাক্যগুলোর শুরুতে ৩ টা
বক্স আছে, ওই ৩ টাতেই টিক দিন। তারপর
একটি লেখা আসবে, আর ২ টা অপশন
থাকবে। আপনি ম্যানুয়ালি রিবুট
সিলেক্ট করুন আর ফোন রিবুট দিন। ফোন
চালু হলে দেখবেন SD কার্ডে ২টা
জিপ ফাইল তৈরি হয়েছে। ওগুলোকে
কোথাও মুভ বা ডিলেট করবেন না।
ধাপ ৩-যে গেমটি ল্যাগ করে সেটা
ইন্সটল দিন। উদা: TEMPLE RUN OZ
ধাপ ৪-টেম্পল রান ইন্সটল হয়ে গেলে, GL
TOOLS ওপেন করুন। দেখবেন আপনার
ফোনের সকল অ্যাপসের একটা
তালিকা আছে, সেখান থেকে টেম্পল
রান সিলেক্ট করুন।
→Enable custom settings এ টিক দিন
→তারপর Downscale texture এ ঢুকে 0.5
সিলেক্ট করুন। এবার GL TOOLS থেকে
বেড়িয়ে এসে গেমটি ওপেন করুন (উদা:
TEMPLE RUN OZ)।দেখবেন আগের তুলনায়
গেমটি স্মুথ চলছে। তারপরেও যদি ল্যাগ
করে তাহলে DOWNSCALE TEXTURE 0.25
করুন। তারপরেও যদি ল্যাগ করে তাহলে
আরেকধাপ কমান।
★★ গেমের গ্রাফিক্স বাড়ানো::
GL TOOLS এর নিচের দিকে দেখবেন
দেওয়া আছে USE FAKE GPU INFO,
ওইটাতে টিক দিন। তার নিচে আছে
USE FAKE CPU INFO ওইটাতে টিক দিবেন
না, দিলে গেম ক্রাশ করবে। এবার
নিেচ আছে হল Use A Template ওইটাতে
ক্লিক করুন আর আপনার পছন্দমত GPU
সিলেক্ট করুন।আর খেলুন।
এখানে গ্রাফিক্স বাড়ানোর
ব্যাপারটা আসলে আলাদা। আপনি যদি
এখানে ফেক GPU হিসেবে যদি Tegra 4
সিলেক্ট করেন তাহলে আপনি
একেবারে আসল Tegra র মত গ্রাফিক্স
পাবেন না, তবে গেমের গ্রাফিক্স
আগের তুলনায় বারবে।
এই FAKE GPU ব্যাবহার করার কারণ হল
কিছু কিছু গেম, যেমন LARA CROFT গেমটি
খেলার জন্য GPU লাগে হল ADRENO বা
আরো HIGHER , কিন্তু আপনার GPU যদি হয়
MALI, তাহলে কিন্তু আপনি গেমটি
খেলতে পারবেন না। কিন্তু আপনি যদি
GL tools দিয়ে LARA CROFT এর সেটিংএ
গিয়ে যদি ফেক GPU হিসেবে ADRENO
সিলেক্ট করেন তাহলে আপনি গেমটি
খেলতে পারবেন।

অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলে RAM বাড়িয়ে নিন সহজেই

Android মোবাইলে RAM এর সল্পতা প্রায়ই
লক্ষ্য করা যায়।অনেক দামি
মোবাইলেও দেখা যায় RAM 512MB.তাই
তেমন বড় কোন অ্যাপ বা বেশি অ্যাপ
ইন্সটল করা যায় না।অথবা অনেক সময়
মোবাইল স্লো হয়ে যায় কিংবা
হ্যাং করে।কিন্ত নিচের পদ্ধতি
অবলম্বন করে আপনি আপনার
মোবাইলেরর RAM প্রায় দ্বিগুণ থেকে
তিনগুণ বাড়ানো যাবে। এই পদ্ধতিতে
RAM বাড়ানোর জন্য আপনার ডিভাইস
Swap File Supported হতে হবে না হলে RAM
বাড়ানো যাবে না।
RAM বাড়ানোর জন্য যা যা লাগবেঃ
১ টি Class 8/10 Micro SD Card
Busy Box Pro
RAM Expender
অবশ্যই আপনার ডিভাইসটি Root করা
হতে হবে।
প্রথমে Busy Box Pro অ্যাপটা ডাউনলোড
করে ডিভাইসে ইন্সটল করে Open করুন।
Open হবার পর Install লেখা অপশন পাবেন
সেখানে টাচ করুন Install Type এ Normal
Install ক্লিক করুন, Super User Permission
চাইলে Grant/Accept করুন। Install করা শেষ
হলে বের হয়ে যান।
এখন Ram Expender টা ডাউনলোড করে
ইন্সটল করে ওপেন করুন। Super User Permission
চাইলে Grant/Accept করুন।
ধাপ-১: এখানে Swap File লেখা অপশনে
ক্লিক করুন একটা বক্ষ আসবে এখানে কত
MB RAM বাড়াতে চান তা লিখুন।
আপনার সেটে যা RAM দেয়া আছে
তার সমান হলে ভাল হয় খুব বেশি হলে
দ্বিগুন করতে পারেন কিন্তু তার বেশি
করবেন না।অর্থাৎ, আপনার সেটের RAM
যদি 512MB হয় তাহলে আপনি 512MB / 1GB
RAM বাড়াতে পারবেন। তবে সমান
সমান করাই ভাল।
ধাপ-২: Swappiness লেখার উপর ক্লিক
করলে যে বক্স আসবে সেখানে 50
লিখুন।
ধাপ-৩: MinFreeKB লেখায় ক্লিক করলে
যে বক্সটা আসবে সেখানে 1 থেকে 20
যা ইচ্ছা দিন।তবে 20 এর বেশি দিলে
সেট মাঝে মাঝে স্লো হয়ে যেতে
পারে।এবার অ্যাপটির উপরে Swap active
লেখায় টিক দিলে Swap File Create করা
শুরু হবে কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন। কাজ শেষ
হলে আপনার SD Card এর স্পিড দেখাবে।
Swap File তৈরির আগে অ্যাপটির Settings
এর SD Card Directory তে গিয়ে Swap File
কোথায় তৈরি হবে তা নির্ধারন করে
দিতে পারেন, না করলে অ্যাপটি
নিজেই Directory তৈরি করে নিবে
সয়ংক্রিয় ভাবে। Close করে বের হয়ে
যান। এখন Notify Icon ও Autorun অপশন দুটিতে
টিক দেন। কাজ শেষ।
তবে সেট ডাটা কেবল দিয়ে
পিসিতে কানেক্ট করলে Swap RAM বন্ধ
হয়ে যাবে, তাই প্রতিবার পিসি
থেকে সেট ডিসকানেকট করার পর RAM
Expender Open করে Swap Active লেখায়
টিক দিয়ে Swap RAM চালু করে নিতে
হবে।
অ্যাপটি Open করলে,অ্যাপটির নিচের
দিকে গ্রাফ আকারে RAM Status
দেখাবে।আপনার সেটের অরিজিনাল
RAM কত আর কতটুকু খালি আছে।Swap RAM
কত আর কতটুকু খালি আছে ।সবশেষে
মোট RAM কত হয়েছে আর কতটুকুই বা
খালি আছে।
তবে Class 8/10 Memory Card ছাড়া RAM
বাড়ানো যাবে না, আর বাড়িয়েও
তেমন কোন লাভ হবে না।

ইন্টারনেটের কিছু প্রয়োজনীয় বিষয়

★ ইন্টারনেট নিয়ে বিভিন্ন
প্রশ্নোউত্তর
প্রশ্নঃ বিশ্বে ইন্টারনের চালু হয় কখন ?
উত্তরঃ ১৯৬৯ সালে।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশে ইন্টারনের চালু
হয় কখন ?
উত্তরঃ ১৯৯৬ সালে।
প্রশ্নঃ ইন্টারনেটের জনক কে ?
উত্তরঃ ভিনটন জি কার্ফ ।
প্রশ্নঃ ইন্টারনেটের জনক কে ?
উত্তরঃ ভিনটন জি কার্ফ ।
প্রশ্নঃ WWW এর অর্থ কি ?
উত্তরঃ World Wide Web.
প্রশ্নঃ WWW এর জনক কে ?
উত্তরঃ টিম বার্নাস লি ।
প্রশ্নঃ ই-মেইল এর জনক কে ?
উত্তরঃ রে টমলি সন।
প্রশ্নঃ ইন্টারনেট সার্চইঞ্জিনের জনক
কে?
উত্তরঃ এলান এমটাজ ।
প্রশ্নঃ Internet Corporation For Assiged Names
And Number – ICANN এর প্রতিষ্টা কবে?
উত্তরঃ ১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৮৮ সালে ( সদর
দপ্তর ক্যালিফোর্নিয় )
প্রশ্নঃ ইন্টারনেট জগতের প্রথম
ডোমেইনের নাম কি ?
উত্তরঃ ডট কম ।
প্রশ্নঃ কম্পিউটার নির্মাতা
প্রতিষ্টান সিম্বোলিকস ইন্টারনেট
জগতের প্রথম ডোমেইন ডট কম
রেজিস্ট্রেশন করে কবে ?
উত্তরঃ ১৫ মার্চ ১৯৮৫ সালে ।
প্রশ্নঃ ইন্টারনেট ব্যাবহারকারী শীর্ষ
দেশ কোনটি ?
উত্তরঃ প্রথম-চীন, দ্বিতীয় যুক্তরাষ্ট্র
প্রশ্নঃ বহু জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার ( Web
Browser ) কি কি?
উত্তরঃ Opera, Mozilla, Internet Explorer, Rock
Melt, Google Chromr.
প্রশ্নঃ বিখ্যাত সার্চ ইঞ্জিন Google এর
প্রতিষ্টাতা কে ?
উত্তরঃ সার্জে এম বেরিন ও লেরি
পেজ ।
প্রশ্নঃ জনপ্রিয় সামাজিক
নেটওর্য়াকিং সাইট কি কি?
উত্তরঃ Twitter, Facebook, Diaspora, MySpace,
Orkut.
প্রশ্নঃ জনপ্রিয় সামাজিক
নেটওর্য়াকিং সাইট টুইটারের কবে
প্রতিষ্টিত হয় ?
উত্তরঃ ২০০৬ সালে।
প্রশ্নঃ টুইটারের প্রতিষ্টাতা কে?
উত্তরঃ জ্যাক উর্সে , ইভান উইলিয়াম,
বিজ স্টোর্ন ।
প্রশ্নঃ ফেসবুকের প্রতিষ্টাতা কে ?
উত্তরঃ মার্ক জুকারবার্গ, ক্রিস হেগস,
ডাসটিন মোক্রোভিজ, এডুয়ার্জে
সাভেরিনা
প্রশ্নঃ জনপ্রিয় সামাজিক
নেটওর্য়াকিং সাইট ফেসবুকের কবে
প্রতিষ্টিত হয় ?
উত্তরঃ ২০০৪ সালে ।
প্রশ্নঃ ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রদত্ত
চিকিৎসা পদ্ধিতিকে কি বলে ?
উত্তরঃ টেলি মেডিসিন ।
প্রশ্নঃ উইকিপিডিয়া কি ?
উত্তরঃ অনলাইনভিত্তিক ফ্রি
বিশ্বকোষ ।
প্রশ্নঃ উইকিপিডিয়া কে প্রতিষ্টা
করেন ?
উত্তরঃ জিমি ওয়েলস (যুক্তরাষ্ট)
প্রশ্নঃ উইকিপিডিয়া কবে প্রতিষ্টা
করেন?
উত্তরঃ ২০০১ সালে ।
প্রশ্নঃ উইকিপিডিয়া ফাউন্ডেশন কি ?
উত্তরঃ অনলাইনভিত্তিক বিশ্বকোশ
উইকিপিডিয়ার মালিক প্রতিষ্টান ?
প্রশ্নঃ উইকিলিকস (Wikileaks) কি?
উত্তরঃ সুইডেন ভিত্তিক আন্তর্জিক
সংস্থা ।
প্রশ্নঃ উইকিলিকস (Wikileaks) এর কাজ
কি?
উত্তরঃ এর কাজ বিশ্বের বিভিন্ন
ক্ষেত্রের গুরুত্ব পূর্ন এমন একটি গোপন
সংবাদ সংগ্রহ করে প্রকাশ করা ।
প্রশ্নঃ উইকিলিকস (Wikileaks) কে
প্রতিষ্টা করেন ?
উত্তরঃ জুলিয়ান আসেঞ্জ
( অস্ট্রেলিয়া )
প্রশ্নঃ উইকিলিকস (Wikileaks) কবে
প্রতিষ্টা করেন ?
উত্তরঃ ২০০৬ সালে ।
প্রশ্নঃ বিশ্বে প্রথম ইন্টারনেট
নেটওয়ার্কিংয়ের নাম কি ?
উত্তরঃ ARPANET ( Advanced Research Projects
Agency Network)
প্রশ্নঃ ফ্লিকার কি ?
উত্তরঃ ছবি শেয়ারিং সাইট Flickr.
প্রশ্নঃ ইউটউব কি ?
উত্তরঃ ভিডিও শেয়ারিং সাইট
YouTube.
প্রশ্নঃ YouTube এর প্রতিষ্টাতা কে ?
উত্তরঃ স্টিভ চ্যান জাভেদ করিম ।
প্রশ্নঃ স্প্যাম কি ?
উত্তরঃ অনাকাঙ্কিত ই-মেইল।

Wednesday 24 June 2015

Android ফোনের প্যাটার্ন ভুলে গেলে করণীয় সমূহ

ভুলে গেছেন,আতিরিক্ত বার ভুল
প্যাটার্ন দেওয়ার ফলে ব্লক হয়ে
গেছে বা আপনার মোবাইলে দেওয়া
পাসওয়ার্ড আপনার মনে পড়ছে না কি
করবেন ?
সমাধান-১ :
এ কাজের জন্যে অবশ্যই সেটের
ইন্টারনেট কানেকশন এক্টিভেটেড
থাকতে হবে। ৫বার ভুল ইনপুট করুণ। এরপর
একটি অপশন আসবে, Forgot Pattern?
এটা ওপেন করুণ। ওপেন করার পর আপনার
গুগল একাউন্ট অর্থাৎ জি-মেইল আই.ডি
এবং পাসওয়ার্ড চাইবে।
ঠিকঠিক মতো ইনপুট করুণ।
সফলভাবে জি- মেইল আই.ডিতে লগইন
করাশেষে আপনাকে নতুন প্যটার্ণ লক
দিতে বলা হবে। নতুন প্যটার্ণ একটিভ
করুণ এবং এবারে অবশ্যই সহজে মনে
থাকে এমন কোন প্যাটার্ণ ড্র করুণ।
অনেক সময় এই প্রসেস সঠিক হওয়া সত্ত্ব
আপনার মোবাইল লক অবস্থাতে থেকে
যাচ্ছে। তাই ২য় সমাধান আপনাদের জন্য
শেষ এবং উপযুক্ত সমাধান হতে পারে।
সমাধান-২:
ইন্টারনেট কাণেকশন প্রয়োজন নেই। এ
সময়ে ডিভাইসটিকে ফ্যাক্টরী
রিষ্টোর করা ছাড়া কোন উপায় থাকে
না।
এসময় আপনাকে ফ্যক্টরী রিষ্টোর
করতে হয়।
বলে রাখা ভালে যে আপনার
পুরো মোবাইল ফরমেট নিয়ে নিবে।
ইন্সটল করা সফটওয়্যারে, ফোন নাম্বার,
মেসেজ কিছুই থাকবে না।
জেনে নিন কিভাবে সিষ্টেম হার্ড
রিসেট করবেন,
1. প্রথমে নিশ্চিত হয়ে নিন
যে আপনার ডিভাইসে ১৫% চার্জ
আছে কিনা, যাতে প্রসেসটি
চলাকালীন সেট বন্ধ হয়ে না যায়।
2. ডিভাইস বন্ধ করুণ এবং চালু করার সময়
Volume up+power button অথবা Down+power
button একসাথে প্রেস করে সেট অন করুণ।
এটা আপনাকে রিকোভারী মুডে
নিয়ে যাবে রিকোভারী মুডে
যাওয়ার
জন্যে এটা ছাড়াও বিভিন্ন
কোম্পানীর সেটে আরো কিছু
কম্বিনেশন কাজ করতে পারে সেগুলো
হলো:
১. Volume Down + Volume Up + Power
button.
২. Volume Down + Power button.
৩. Volume Up + Power button.
৪. Volume Up + Home + Power button.
৫. Volume Up + Camera button.
৬. Home + Camera button.
৭. Home + Power button
আমি নিশ্চিত উপরের ৭টির যেকোন
একটি কম্বিনেশন কাজ করবেই:
কম্বিনেশন দিয়ে ডিভাইস অন
করার পর রিকোভারী মুড এ
যাবেন
“Wipe Data / Factory Reset” সিলেক্ট
করুণ,
এক্ষেত্রে ভলিউম আপ ডাউন
কি দিয়ে সিলেকশনের কাজ
করতে হবে।
এর পর নো এবং ‘ইয়েস’ এর মধ্য
থেকে ‘ইয়েস’ সিলেক্ট করুণ।
সিলেক্ট করার
জন্যে ব্র্যান্ডভেদে পাওয়ার
বাটন/ হোম বাটন কাজ
করতে পারে।
সবশেষে সেট রিবুট করুণ, এবং কিছুক্ষন
অপেক্ষা করুণ।
আশা করছি এই অনুসরণের
মাধ্যমে আপনি আপনার মোবাইলের
প্যাটার্ন লক বা পাসওয়ার্ড
খুলতে পারবেন।
ধন্যবাদ!!!

Tuesday 23 June 2015

কাস্টম রমের সুবিধা ও অসুবিধা সমুহ

#কাস্টম রম কি তা আমরা প্রায়
অনেকেই
জানি না বা যারা জানি তারা এত
বিস্তর
জানি না।
#আমি গ্রুপ এ অনেকবার বলছি যে
আজকে কাস্টম রম দিলাম।কাস্টম রম
দেওয়াতে ফোনটা চরম লাগতেসে।
#তখন অনেকেই তখন
বলেছিলেন ভাই কাস্টম রম কি?
#তাই আজকে আপনাদের
সবাইর জন্য এই সম্পর্কে বিস্তারিত
লেখার
চেষ্টা করলাম।এইবার কাজের কথায়
আসি।
★কাস্টম রম কি?
কাস্টম রম সম্পর্কে জানার
আগে,জানতে হবে কাস্টম রম কি।
#আমরা যারা Android ফোন ইউজ করি
আমাদের
ফোনে তিন ধরনের রম থাকে ১.স্টক রম
২.কাস্টম রম।
৩.
সাইনোজেন মোড আসলে সাইনোজেন
মোড কাস্টম
রমের মধ্যই পড়ে।
#তাই বলা যায় দুই ধরনের রম থাকে।
*স্টক রম : আসলে স্টক রম হল আপনার ফোন
কিনার পর
যে রম অফিসিয়ালি দেওয়া থাকে
তাই স্টক রম।
*কাস্টম রম : অফিশিয়াল রমকে
কাস্টোমাইজ করে যে রম
বানানো হয় তাই কাস্টম রম।যেমন Galaxy
s
ফোনে অফিসিয়ালি রম আপনি
সর্বোচ্চ
জিঞ্জারব্রেড পর্যন্ত আপডেট দিতে
পারবেন কিন্তু
কাস্টম রমে আপনি ললিপপ ইউজ করতে
পারবেন।
#অর্থাৎ কাস্টম রমের কারণেই কিটকাট
স্বাদ নিতে পারছেন।
#আরও নানা ধরনের ভাল ভাল
ফিচার কাস্টম রমে থাকে যা স্টক রমে
থাকে না।
★এবার আসি এই সম্পর্কে বিস্তর
আলোচনায়
আশা করি কাস্টম রম সম্পর্কে এবার সবার
ধারণা একটু
ক্লিয়ার হইছে।প্রায় সব ফোনের কাস্টম
রম পাওয়া যায়
তবে ব্রান্ড এর ফোনের কাস্টম রম বেশী
পাওয়া যায়।
আর symphony বা walton এর কাসস্টরম
অাছে কিন্তু খুব কম
রম সম্পর্কে অনেকের মতামত অনেক রকম
তাই
আমি নিচে কাস্টম রমের
সুবিধা অসুবিধা গুলো তুলে ধরলাম।
★কাস্টম রমের সুবিধা
ইন্টানেটে আপনার ফোনের জন্য অনেক
ধরনের কাস্টম
রম পাবেন।বিভিন্ন কাস্টম রমের
সুবিধা বিভিন্ন।
#তবে পার্থক্য তেমন থাকে না।
আপনি স্টক
রমে যে Android version ইউজ করতে
পারবেন না কিন্তু
কাস্টম রমে তা ইউজ করতে পারবেন।
যেমন ধরুণ
#আপনি আপনার ফোন অফিসিয়ালি
জিঞ্জারব্রেড
পর্যন্ত আপডেট দিতে পারবেন এর উপরে
আর পারবেন
না কিন্তু কাস্টম রমের মাধ্যমে আপনি
ললিপপ কিটকাট জেলিবিন রমের মজা
নিতে পারবেন
যা কাস্টম রমের সবচেয়ে বড় সুবিধা।
কাস্টম রমে আরও
কিছু ভাল ভাল ফিচার থাকে যেমন
আপনি আপনার
ফোনে কল রেকর্ডার,বিভিন্ন ফোনের
ভাল ভাল কিছু
ফিচার কাস্টম রমে বিল্ট ইন ভাবে
দেওয়া থাকে।এক
কথায় কাস্টম রম চরম।
★কাস্টম রমের অসুবিধা
অনেকে বলেছে কাস্টম রমে নাকি
প্রচুর bug থাকে।
এইটা ঠিক আবার ঠিক না।
কারণ আপনি ভাল
ডেভেলপার এর ভাল একটা কাস্টম রম
আপনার
ফোনে আপডেট দিলে কোন প্রব্লেম
হবে না।
অর্থাৎ bug এর প্রব্লেম থাকবে না।
আর যদি ভাল কাস্টম রম
না দেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে
বাগের
প্রব্লেমে পড়তে হবে।
এছাড়া কাস্টম রমের আর কোন
অসুবিধা দেখি না।
★আমার নিজের কিছু অভিজ্ঞতা
আমি আমার ফোনে বিভিন্ন ধরনের
কাস্টম রম ইউজ
করেছি।আমি কাস্টম রমের মধ্য যে মজা
পাইছি তা স্টক
রমের মধ্য কিছুই পাই নি।
আমার কাছে কাস্টম রম অনেক
ভাল লাগে।
#আমি এখনও কাস্টম রম ইউজ করছি যা
সত্যিই
আমাকে Android এর প্রকৃত মজা দিতে
পেরেছে।তাই
আমার মতে কাস্টম রম বেস্ট।
★কাস্টম রম কোথায় পাবেন
কাস্টম রমের জন্য সবচেয়ে ভাল জায়গা
হল www.xda-
developers.com/ তবে এই এড্রেসে গেলেই
কাস্টম রম পাবেন
না।এই এড্রেস গিয়ে আপনার ফোনের
মডেল বের
করে তা সিলেক্ট করতে হবে তারপর
আপনার ফোনের
জন্য Available কাস্টম রম পাবেন।
আর সবচেয়ে সহজ হয়
আপনি আপনার ফোনের মডেল লিখে
গুগলে সার্চ দেন
(যেমন ধরুণ আপনার Walton Primo Nx এর জন
কিটকাট
কাস্টম রম দরকার তাহলে আপনি
এইভাবে সার্চ দিবেন
custom rom for Walton primo Nx 4.4.4
তাহলে সহজে পেয়ে যাবেন)
আর একটা কথা আপনি যে রম আপডেট
দিবেন আগে এই
রমে কি ফিচার আছে তা দেখে
নিবেন এবং এই রম
সম্পর্কে ইউজার রিভিউটাও একবার
দেখে নিবেন।
তারপর আপডেট দিবেন।
★কাস্টম রম দিতে কি লাগবে
কাস্টম রম আপনার ফোনে আপডেট
দিতে অবশ্যই আপনার
ফোন রুটেড হতে হবে।আর কিভাবে
আপডেট দিবেন
তা যে ওয়েবসাইট থেকে রমটা
ডাউনলোড দিবেন ওই
জায়গায় দেওয়া থাকবে।
#সতর্কতা
★আপনি কাস্টম রম দেওয়ার আগে ফোন
ভাল করে চার্জ
করে নিবেন।
★আপনার ফোনের রমের একটা বেকাপ
করে রাখবেন
যাতে পরে প্রব্লেম হলে আগের
অবস্থায়
ফিরে আসতে পারেন
রিস্টোর দিয়ে।
★আপনি যদি Android এর নিউ ইউজার হন
বা এত ভাল
ধারণা না রাখেন তাহলে নিজে
নিজে কাস্টম রম
দেওয়া থেকে বিরত থাকুন।
এতে আপনার ফোন ব্রিক
হওয়ার সম্ভবনা থেকে যায়।